• সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৬ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ Plinko 2024: Guía para juegos Plinko gratuitos Vietnamese Vs. Thai Mail Order Brides: A Comparative Analysis যশোরের বায়েজীদ হাসান হত্যা মামলার ২ জন পলাতক আসামীকে ঢাকা ভাটারা থানা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬, যশোর ও র‌্যাব-১ গোপালগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ৬ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি সবুজ’কে পটুয়াখালী হতে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৬ Mostbet App Download For Android Apk And Ios 2023 Mostbet 314 Casino Azərbaycanda Bukmeker Kontoru Mostbet Azerbaycan Yukle Android Os Apk Və Ios App-d Mostbet Az-90 Kazino Azerbaycan ən Yüksək Bukmeyker Rəsmi Sa 0898520760 ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে

শিমুলিয়ায় ঢাকামুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড়

মোঃ নাজমুল আলম নাছিমঃ মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়ায় ঈদের পরদিনই মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। শুক্রবার (২৩ জুলাই) থেকে লকডাউনের খবরে প্রিয়জনদের সঙ্গে তড়িঘড়ির ঈদ কাটিয়ে নিজ কর্মস্থল রাজধানীতে ফিরছেন অনেকেই।

অন্যদিকে রাজধানী থেকে কোরবানির মাংস নিয়ে গ্রামে ফিরতে দেখা গেছে অনেককেই। দুই দিকের ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাট কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) সকাল থেকে দেখা গেছে, ছুটির দিনে ফেরি ও লঞ্চ পারাপার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। উত্তাল পদ্মায় যানবাহন পার করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে ফেরিগুলো। ঘাটে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন আরও দীর্ঘ হচ্ছে। ফলে লঞ্চঘাটে বাড়ছে মানুষের জট।

বিআইডব্লিউটিসি সহ-মহাব্যবস্থাপক মো. সফিকুল ইসলাম জানান, পদ্মায় প্রবল স্রোত থাকায় সব ফেরি চলতে পারছে না।

তিনি জানান, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌ রুটে ১৯টির মধ্যে ১৪টি ফেরি সচল। আর এই রুটে ৮৭ লঞ্চের মধ্যে চলাচল করছে ৮৬টি। লঞ্চগুলো ৫০ শতাংশ যাত্রী পরিবহনের বিধান থাকলে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী নিতে হচ্ছে।

উল্লেখ্য, সারাদেশে করোনার সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় গত ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। এ বিধিনিষেধ ছিল ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত। পরে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ৭ দিন অর্থাৎ ১৪ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবে বিধিনিষেধেও বিশেষ ব্যবস্থায় রপ্তানিমুখী পোশাক ও শিল্পকারখানা খোলা ছিল। এরপর ঈদুল আজহার কারণে ১৫ জুলাই থেকে লকডাউন শিথিল করা হয়।

গত ১৩ জুলাই জারি করা এক প্রজ্ঞপনে লকডাউন শিথিলের এ নির্দেশনা দেয়  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগামী ১৫ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল থাকবে। জনসাধারণের যাতায়াত, ঈদ পূর্ববর্তী ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এ সময়ে জনসাধারণকে সতর্ক থাকা, মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

একই প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাসজনিত সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ঈদের ছুটি শেষে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো। লকডাউনে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.